পোস্টগুলি

2020 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চট্রগ্রাম সিতাকুন্ড সৈয়দপুর এর নামকরণ।

ছবি
সৈয়দপুর এর নামকরণ... এক সময় চট্টগ্রাম জেলা আরাকান রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। কথিত আছে ঐ সময়ে চট্টগ্রাম অঞ্চলে বার জন আউলিয়া ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য সীতাকুণ্ডের বার আউলিয়া নামক স্থানে আসেন এবং একটি বৈঠকে মিলিত হন এবং কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। উক্ত সিদ্ধান্ত সমূহ বাস্তবায়নের নিরিখে বার জন আউলিয়া সম্পূর্ণ চট্টগ্রামে ছড়িয়ে পড়েন। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন হযরত শাহ সুফি সৈয়দ ফকির মনু মিয়াজী (রহ.)। জনশ্রুতিতে জানা যায়, হযরত শাহ সুফি সৈয়দ ফকির মনু মিয়াজী (রহ.) মীরেরহাট বাজারের দক্ষিণ পাশে মীরের দীঘির পূর্ব পাশে বসতি স্থাপন করে ধর্ম প্রচার কার্যক্রমে নিজেকে নিয়োজিত করেন। তার নামানুসারে পূর্বে কেদারখীলের পশ্চিম সীমা থেকে পশ্চিমে সন্দ্বীপ চ্যানেল (বঙ্গোপসাগরের শাখা) পর্যন্ত বিস্তীর্ণ এলাকা 'সৈয়দপুর' নামে পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তীতে উক্ত সৈয়দপুর পূর্ব এবং পশ্চিম দুইটি অংশে বিভক্ত হয়ে দুটি গ্রামের সৃষ্টি হয়। একটি পূর্ব সৈয়দপুর অপরটি পশ্চিম সৈয়দপুর। সচরাচর ইউনিয়নের মধ্যে অবস্থিত বড় গ্রামের নামানুসারে ইউনিয়নের নামকরণ করা হয়। সে হিসাবে অত্র ইউনিয়নের নাম 'সৈয়দপুর

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লিলা ভূমি আমাদের সৈয়দপুর সমুদ্র সৈকত।

ছবি
চট্রগ্রাম সিতাকুন্ডের ৬ নং ওয়ার্ড ১ং ইউনিয়ন এ অবস্থিত আমাদের সৈয়দপুর সমুদ্র সৈকত আমাদের সৈয়দপুর 😘 যেটির কথা না বললে নয়, আমাদের গর্ব যে আমরা এত সুন্দর প্রাকৃতিক লীলাভূমিতে আমাদের বসবাস। যেখানে এতই আলোডন সৃষ্টি করেছে, সবুজ শ্যামলে, ভরা, মাঝে মাঝে দেখা যায় নানা রকম মন মুগ্ধকর প্রানী, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হরিণ। সন্ধ্যা বেলা এবং সকালে ভোরে ভোরে হরিণ গুলা দেখা যাই। কখনো কখনো মানুষের কোলাহল কমে গেলে দিনের বেলায় ও এগুলা স্ব-চোখে দেখা যাই। আবার রয়েছে, নৌকা লঞ্চ, স্টিমার, এগুলো দিয়ে জেলেরা মাছ ধরে আর জীবিকা নির্বাহ করে। আমাদের সৈয়দপুর কে নিয়ে গর্ববোধ করার কারন রয়েছে সেটি হলো সর্ব প্রথম সন্ধীপে বিদ্যুৎ প্রেরন করা হয়েছে যা বনের মাঝ দিয়ে এবং সাগরের তলদেশ দিয়ে অতিক্রম করেছে। আপনারা চাইলে আমাদের সৈয়দপুর সমুদ্র সৈকত ভ্রমন করতে পারেন। একবার এসে দেখুন প্রকৃতিতে মিশে যাবেন যা আপনাকে বার বার এই পর্যটন কেন্দ্রে আশার জন্য আকৃষ্ট করবে। আপনি আমাদের পশ্চিম সৈয়দপুর সমুদ্র সৈকত আসতে হলে যে কাজ টি করতে হবে সীতাকুন্ড সি এন জি স্টেশন রয়েছে  AB BANK   এর নিচ থেকে  সিএঞ্জি ১৮০-২০০ টাকা নিবে। এতে আপনারা আমাদের সৈয়

আমাদের সৈয়দপুর সমুদ্র সৈকতে সন্ধ্যার পর দেখা মিলছে নানা হরিণের বিচরণ।

ছবি
চট্রগ্রাম সিতাকুন্ডের সৈয়দপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড উত্তর পশ্চিম সৈয়দপুর সমুদ্র সৈকতে সন্ধ্যার পর দেখা মিলছে নানা হরিণের বিচরণ। সমুদ্র সৈকত কে ঘিরে নানা হরিণের বিচরণ। এ যেন এক অন্য রকম ভালো লাগা সৃষ্টি করেছে সৈয়দপুর বাসীদের। এই হরিণ গুলা সাধারণত সকালে ভোরে ভোরে এবং সন্ধ্যা বেলা দেখা যাই। দিনের বেলা তেমন লোকজনের কোলাহলে না দেখা গেলেও সন্ধ্যা বেলা দেখা যাই। এগুলা যখন খাবারের খোঁজে বের হই তখন এদের স্ব-চোখে দেখা যাই। এই হরিণ গুলা দেখার জন্য দিন দিন ঢল নামছে পর্যটকদের। পুরা সৈয়দপুর সমুদ্র সৈকত ঘিরে এখন যেন সব জায়গায় হরিণের বিচরণ।